Not known Factual Statements About শিশু পর্নোগ্রাফি

এই ভাবনা থেকেই শুরু করা হয় তারপর কখন যে সময় চলে যায়, খেয়ালই থাকে না।

মাদক দ্রব্য বা নেশার মতো পর্ণ ও দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলে।

সোজা কথায় বিড়ি, সিগারেট, মদ্যপানের প্রতি আসক্তি, পর্ণ আসক্তি।

মূলপাতা আজকের পত্রিকা ই-পেপার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বিনোদন খেলাধুলা লাইফস্টাইল মতামত চাকরিপ্রবাস

পর্ণ দেখার ক্ষেত্রেও ঠিক এমনিভাবে কাজ করে প্রি-ফ্রন্টাল কর্টেক্স। যাবতীয় যত বদ অভ্যাস এবং আসক্তিগুলোকে কঠোর নজরদারি করে এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য যারপরনাই ব্যস্ত থাকে। পরাস্ত হয়ে গেলেই ভারী হয়ে যায় ক্ষতিকর পাল্লার দিক, আর জিতলে উপকার আপনারই।

গোপনীয়তার নীতি নিউজ লেটার পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

আমি স্টার হয়ে গেছি, বললেন পদ্মা সেতুর প্রকৌশলী

আমাদের এ যামানায় অনেক যুবক অশ্লীল পর্ণ দেখায় আসক্ত হয়ে পড়েছে; ইন্টারনেটে এসব পর্ণ ওয়েবসাইটগুলো দেখা সহজলভ্য হওয়ার কারণে। এই আসক্তি আসক্ত ব্যক্তিকে বাস্তবিক হালাল স্ত্রী নিয়ে তৃপ্ত হতে দিচ্ছে না। এর কারণ হচ্ছে কাল্পনিক হারামের প্রতি তার আসক্তি এবং নিজের কামনা-বাসনার অনুসরণ!

এ বিষয়ে সিআইডির সাইবার ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড অপারেশনস বিভাগের বিশেষ পুলিশ সুপার আশরাফুল আলম শিশু পর্নোগ্রাফি বলেন, এরই মধ্যে তারা এনসিএমইসির সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। সংস্থাটি সিআইডির কিছু কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে। এরপর একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি হবে যারা বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করবে।

অবশ্য, শিশুদের এমন নিগ্রহের হাত থেকে সুরক্ষায় এই প্রস্তাবনাটিকে আইনে পরিণত করতে হলে ইইউভুক্ত সবগুলো দেশের সমর্থন থাকতে হবে৷ অনুমোদিত হতে হবে ইউরোপীয় সংসদেও৷ কিন্তু এখন পর্যন্ত জার্মানিসহ কিছু সদস্য দেশ এই প্রস্তাবনার সাথে কিছুটা দ্বিমত পোষণ করেছে৷ জার্মানির আইনমন্ত্রী জাবিনে লয়েটহয়জার-শ্নারেনবের্গার বলেন, ‘‘এসব নিষিদ্ধ বিষয় ইন্টারনেট থেকে মুছে ফেলা হোক৷ কিন্তু আমরা ব্লক করতে চাই না৷ কেননা তা সহজেই এড়িয়ে যাওয়া যায়৷'' তাঁর দাবি, ‘‘এই পন্থা খুব একটা কার্যকর হবেনা৷ কারণ কারিগরি দিক থেকে ওয়েবসাইট ব্লক করার পরও তা পরিদর্শনের আরো উপায় রয়েছে৷ আর তাতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদেরও আস্থা নষ্ট হয়৷'' এছাড়া বাক স্বাধীনতার নীতিতেও ইন্টারনেটের উপর এমন খড়গহস্ত হওয়া যায় না৷ তাই ইন্টারনেট ব্লক করার বদলে বরং এমন অশালীন সাইটগুলো পুরোপুরি মুছে ফেলার পক্ষে জার্মানি৷ তাছাড়া এসব অবৈধ কর্মের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিচারে আইন তো রয়েছেই৷ কিন্তু জার্মানির এমন অবস্থানের সমালোচনা করেন ইউরোপীয় সংসদের সদস্য মানফ্রেড ভেবার৷ তিনি বলেন, ‘‘শিশু পর্নোগ্রাফি রোধ বাক স্বাধীনতার পথে বাধা হতে পারে না৷ এটা আমার বোধগম্য নয় যে, সাইটগুলো বন্ধ করে দেওয়া সেন্সর আরোপ হলে, অশালীন উপাদানগুলো মুছে ফেলা কেন সেন্সর আরোপ হবে না৷''

নওগাঁয় ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল অটোরিকশার পাঁচ আরোহীর

পদ্মাসেতু শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় অর্জন: শিক্ষামন্ত্রী

ব্লক মার্কেটে লেনদেনের শীর্ষে আনোয়ার গ্যালভানাইজিং

তথ‌্য অ‌ধিদপ্ত‌রের নিবন্ধন নম্বরঃ ৪৮

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *